"বাংলাদেশি রান্না"

এ ব্লগটিতে আপনারা আমাদের দেশের বিভিন্ন প্রচলিত খাবার, পাণীয়,পিঠা সহ বিভিন্ন অনুষ্টানে বিয়ে, ঈদ, রমজান, পূজায় সচরাচর যে সকল খাবার রান্না করা হয় সে সব খাবারের রেসিপি পাবেন।

বৃহস্পতিবার, ১৬ ডিসেম্বর, ২০১০

গরুর মাংসের ঝুরি কাবাব।

উপকরণঃ
গরুর মাংসের কিমা ৫০০ গ্রাম, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, কাবাব মসলা ৩ চা-চামচ, পেঁয়াজবাটা ৩ চা-চামচ, রসুন-আদাবাটা ২ চা-চামচ, জিরা গুড়া ২ চা-চামচ, ধনে গুঁড়া ২ চা-চামচ, মরিচ গুঁড়া স্বাদমতো, সয়াবিন তেল প্রয়োজনমতো, নারকেল কোরানো ১ কাপ, গরম মসলা-তেজপাতা ৩টি করে, লবণ পরিমাণমতো, কাঁচা মরিচ ফালি ৬-৭টি বা স্বাদমতো।
প্রস্তুত প্রণালিঃ
হাঁড়িতে মাংসের কিমা, লবণ, পেঁয়াজ, রসুন, আদা বাটা, নারকেল কোরানো, জিরা, ধনে গুঁড়া, গরম মসলা মাখিয়ে পরিমাণমতো পানি দিয়ে রান্না করতে হবে। মাংস সেদ্ধ হয়ে ভাজা ভাজা হলে পাটায় বেটে নিতে হবে। চুলায় ফ্রাই প্যান দিয়ে তাতে তেল দিতে হবে। তেল গরম হলে পেঁয়াজ কুচি হালকা ভেজে মাংস বাটা দিয়ে ভাজতে হবে। তারপর কাঁচা মরিচ, ফালি কাবাব, গরম মসলা ও তেজপাতা দিয়ে নেড়ে অল্প আঁচে ভাজতে হবে। মাংসের ঝুরি কাবাব চুলা থেকে নামিয়ে পরিবেশন করতে হবে।

বুধবার, ১৫ ডিসেম্বর, ২০১০

গরুর মাংসের চন্দ্র কাবাব।

উপকরণঃ
গরুর মাংসের কিমা ৩০০ গ্রাম, কাঁচকলা ২টি, মিহি পেঁয়াজ কুচি আধাকাপ, কাঁচা মরিচ কুচি স্বাদমতো, কাবাব মসলা ২ চা-চামচ, ধনেপাতা কুচি আধা কাপ, লেবুর রস ২ চা-চামচ ও সয়াবিন তেল প্রয়োজনমতো, পেঁয়াজবাটা ২ চা-চামচ, রসুন ও আদাবাটা ১ চা-চামচ, জিরার গুঁড়া ১ চা-চামচ, টোস্ট বিস্কুটের গুঁড়া প্রয়োজনমতো, ডিম ১টি, গরম মসলা ২টি, তেজপাতা ২টি, নারকেলবাটা ৩ চা-চামচ, চিনি ১ চা-চামচ, কাঁচা মরিচ ৪-৫টি বা স্বাদমতো, চালের গুঁড়া আধা কাপ।
প্রস্তুত প্রণালিঃ
হাঁড়িতে মাংসের কিমা, পেঁয়াজ, রসুন, আদাবাটা, লবণ, কাঁচা মরিচ, কাঁচা কলা টুকরা, তেজপাতা, গরম মসলা, জিরার গুঁড়া ও পরিমাণমতো পানি দিয়ে রান্না করতে হবে। মাংস সেদ্ধ হয়ে ভাজা ভাজা হলে পাটায় বেটে নিতে হবে। একটি বাটিতে মাংস, কলা বাটা, পেঁয়াজ, কাঁচা মরিচ, ধনেপাতা কুচি, ডিম, চিনি, লেবুর রস, সামান্য লবণ, নারকেল বাটা ও চালের গুঁড়া দিয়ে ভালোভাবে মাখিয়ে গোল-চ্যাপ্টা করে টোস্টের গুঁড়ার ওপর গড়িয়ে অল্প আঁচে ডুবোতেলে ভাজতে হবে। সব চন্দ্র কাবাব ভাজা হলে পরিবেশন করতে হবে।

মঙ্গলবার, ১৪ ডিসেম্বর, ২০১০

গরুর মাংসের ছেঁচা কাবাব।

উপকরণঃ
হাড় ছাড়া গরুর মাংস ৩০০ গ্রাম, কাবাব মসলা ২ চা-চামচ, আদা ও রসুনবাটা ২ চা-চামচ, পেঁয়াজ বাটা ২ চা-চামচ, কাঁচা মরিচবাটা ২ চা-চামচ, জিরা ও ধনে গুঁড়া ১ চা-চামচ, লবণ স্বাদমতো, তেজপাতা ২টি, গরম মসলা ২টি ও সয়াবিন তেল প্রয়োজনমতো।
প্রস্তুত প্রণালিঃ
গরুর মাংস পাতলা করে চার কোনা করে কেটে নিয়ে তা ছেঁচে নিতে হবে। এর সঙ্গে পেঁয়াজ-রসুন-আদা-কাঁচা মরিচবাটা, লবণ, জিরা, ধনে গুঁড়া, তেজপাতা ও গরম মসলা মাখিয়ে পরিমাণমতো পানি দিয়ে সেদ্ধ করতে হবে। মাংস সেদ্ধ হয়ে পানি শুকালে চুলা থেকে নামিয়ে তেজপাতা ও গরম মসলা ফেলে দিতে হবে। তারপর সেদ্ধ মাংসের সঙ্গে কাবাব মসলা মিশিয়ে নিন। চুলায় ফ্রাই প্যান দিয়ে তাতে তেল দিতে হবে। তেল গরম হলে মাংস ভাজতে হবে অল্প আঁচে। মাংস ভাজা ও পোড়া পোড়া হলে চুলা থেকে নামাতে হবে। এরপর গরম গরম পরিবেশন করতে হবে।

মঙ্গলবার, ৭ ডিসেম্বর, ২০১০

শীতের সবজি বাঁধাকপির পকেট।

শীতের সবজি বলতে প্রথমেই মনে আসে বাঁধাকপি, ফুলকপির কথা শুধু কপি দিয়েই তৈরি করতে পারেন একবেলার খাবার অ্যাপেটাইজার, মেইন কোর্স, ডেজার্ট—সবকিছুই তৈরি করা যাবে
বাঁধাকপির পকেট
উপকরণ:
বড় বাঁধাকপি ১টি, মুরগির বুকের মাংস কিউব করে কাটা ১ কাপ, গাজর কুচি সিকি কাপ, আদাবাটা আধা চা-চামচ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, বাঁধাকপি কুচি ১ কাপ, কাঁচামরিচ কুচি ১ চা-চামচ, সাদা গোলমরিচ গুঁড়া ১ চা-চামচ, লবণ পরিমাণমতো, স্বাদলবণ আধা চা-চামচ, টমেটো সস ২ টেবিল-চামচ, তেল ৩ টেবিল-চামচ, সয়াসস ১ টেবিল-চামচ, কর্নফ্লাওয়ার ১ টেবিল-চামচ, গুঁড়া দুধ ১ টেবিল-চামচ, ডিম ২টি, ময়দা আধা কাপ, টোস্টের গুঁড়া ২ কাপ, তেল ভাজার জন্য।
প্রস্তুত প্রণালি:
তেল গরম করে আদাবাটা ও মুরগির মাংস দিয়ে ভাজতে হবে। মাংসের রং সাদা হলে পেঁয়াজ, বাঁধাকপি, গাজর, লবণ, স্বাদলবণ দিয়ে ভাজতে হবে। সবজি আধা সেদ্ধ হলে কাঁচামরিচ, গোলমরিচ, টমেটো সস, সয়াসস দিতে হবে। সিকি কাপ পানিতে কর্নফ্লাওয়ার ও গুঁড়া দুধ গুলিয়ে ঢেলে দিয়ে কিছুক্ষণ নাড়াচাড়া করে নামাতে হবে। বাঁধাকপির পাতা একটা একটা করে সাবধানে ছাড়িয়ে ফুটন্ত গরম পানিতে দিয়ে সঙ্গে সঙ্গে উঠিয়ে পানি ঝরাতে হবে। এবার একটা করে পাতার মাঝখানে রান্না করে রাখা মাংসের পুর ভরে পকেটের মতো ভাঁজ করতে হবে। ডিম ফেটিয়ে ময়দা ও সামান্য লবণ দিয়ে একসঙ্গে ভালো করে মিলিয়ে নিয়ে বাঁধাকপির পকেটে ডিমের মিশ্রণে ডুবিয়ে টোস্টের গুঁড়ায় গড়িয়ে ডুবোতেলে ভাজতে হবে।

সোমবার, ৬ ডিসেম্বর, ২০১০

ফুলকপির অর্কেস্ট্রা।

উপকরণ:
ফুলকপির মিহি কুচি ১ কাপ, দুধ ১ লিটার, কনডেন্সড মিল্ক ১ টিন, কাস্টার্ড পাউডার ১ টেবিল-চামচ, এলাচ গুঁড়া আধা চা-চামচ, ডিম ২টি।
প্রস্তুত প্রণালি:
দুধ, ফুলকপি, এলাচ গুঁড়া একসঙ্গে রান্না করতে হবে। ঘন হয়ে এলে কনডেন্সড মিল্ক দিতে হবে। কাস্টার্ড পাউডার অল্প পানিতে গুলিয়ে দিতে হবে। ডিম ফেটিয়ে ফুলকপির মিশ্রণের সঙ্গে মিলিয়ে কিছুক্ষণ নাড়াচাড়া করে নামাতে হবে। ঠান্ডা করে ফ্রিজে রাখতে হবে। আইসক্রিমের কাপে ৪ টেবিল-চামচ ফুলকপির মিশ্রণ নিয়ে ১টি ডাইজেস্টিভ বিস্কুট ভেজে দিয়ে পছন্দমতো ফ্লেভারের জেলি ও কর্নফ্লেক্স দিয়ে পরিবেশন করতে হবে।

রবিবার, ৫ ডিসেম্বর, ২০১০

ফুলকপির তাওয়া কাবাব।

উপকরণ:
১. বড় ফুলকপি ১টি, মাংসের কিমা ১ কাপ, পেঁয়াজ কুচি আধা কাপ, আদাবাটা ১ চা-চামচ, রসুনবাটা আধা চা-চামচ, মরিচ গুঁড়া আধা চা-চামচ, গোলমরিচ গুঁড়া ১ চা-চামচ, গরম মসলার গুঁড়া আধা চা-চামচ, পেঁপের কষ ২ টেবিল-চামচ, লবণ পরিমাণমতো, টমেটো সস ২ টেবিল-চামচ, লেবুর রস ১ টেবিল-চামচ, ঘি ১ টেবিল-চামচ
উপকরণ:
২. ঘি ৩ টেবিল-চামচ, কুচি করা পেঁয়াজ ৩ টেবিল-চামচ, কুচি করা আদা ১ চা-চামচ, রসুন ছেঁচা আধা চা-চামচ, টমেটো সস ২ টেবিল-চামচ, টক দই আধা কাপ, মরিচ গুঁড়া আধা চা-চামচ, গোলমরিচ গুঁড়া ১ চা-চামচ, গরম মসলার গুঁড়া আধা চা-চামচ, কাবাব মসলা আধা চা-চামচ, লবণ পরিমাণমতো, চিনি আধা চা-চামচ, লেবুর রস ১ টেবিল-চামচ
প্রস্তুত প্রণালি:
ফুলকপি বাদে সব উপকরণ একসঙ্গে মাখিয়ে রাখতে হবে ফুলকপি টুকরা করে ধুয়ে ফুটন্ত পানিতে ১ টেবিল-চামচ সিরকা ও ১ চা-চামচ লবণ দিয়ে হালকাভাবে সেদ্ধ করে পানি ঝরাতে হবে ফুলকপির টুকরাগুলো উঠিয়ে ফাঁকে ফাঁকে মাংসের কিমা সাবধানে ভরতে হবে, যাতে ফুলকপি না ভাঙে ননস্টিক ফ্রাইপ্যানে সামান্য তেল দিয়ে পুরভরা ফুলকপির টুকরাগুলো দিয়ে ঢেকে অল্প আঁচে ১০-১২ মিনিট রান্না করতে হবে মাঝে মাঝে উল্টিয়ে দিতে হবে ৩ টেবিল-চামচ ঘি গরম করে রসুন লাল করে ভেজে আদা ও পেঁয়াজ দিয়ে ভুনতে হবে পেঁয়াজ নরম হলে টমেটো সস দিয়ে কিছুক্ষণ ভুনে লেবুর রস বাদে টক দই ও বাকি সব উপকরণ দিয়ে কিছুক্ষণ ভুনতে হবে লেবুর রস দিতে হবে রান্না করা ফুলকপি সার্ভিং ডিশে রেখে সসের মিশ্রণ ফুলকপির ওপর দিয়ে গরম গরম পরিবেশন করতে হবে

শনিবার, ৪ ডিসেম্বর, ২০১০

ফুলকপির চাট মসলা।

উপকরণ:
ফুলকপি ছোট টুকরা করে কাটা দেড় কাপ, পানি ঝরনো টক দই দেড় কাপ, গাজর ছোট কিউব করে কাটা সিকি কাপ, আলু ছোট করে কাটা আধা কাপ, সেদ্ধ ম্যাকরনি দেড় কাপ, সেদ্ধ করা ডাবলি আধা কাপ, টমেটো ছোট করে কাটা আধা কাপ, ক্যাপসিকাম ছোট করে কাটা আধা কাপ, পেঁয়াজ কুচি আধা কাপ, পেঁয়াজপাতা ছোট করে কাটা আধা কাপ, সেদ্ধ মটরশুঁটি আধা কাপ, টমেটো সস আধা কাপ, লেবুর রস ২ টেবিল-চামচ, তেঁতুলের সস ১ টেবিল-চামচ, লবণ পরিমাণমতো, শুকনা মরিচ ভাজা গুঁড়া ২ চা-চামচ, গোলমরিচ গুঁড়া ১ চা-চামচ, চাট মসলা ২ চা-চামচ, বিটলবণ ১ চা-চামচ, চিনি ১ চা-চামচ, ধনেপাতা কুচি ২ টেবিল-চামচ, পুদিনাপাতা কুচি ২ টিবিল-চামচ, কাঁচামরিচ কুচি ১ চা-চামচ।
প্রস্তুত প্রণালি:
ফুলকপি, গাজর, আলু আলাদা আলাদা সেদ্ধ করে পানি শুকিয়ে নিতে হবে। এবার সব উপকরণ একসঙ্গে মাখিয়ে পরিবেশন করতে হবে।

শুক্রবার, ৩ ডিসেম্বর, ২০১০

বাঁধাকপির ক্রিম স্যুপ।

উপকরণ:
বাঁধাকপি কুচি ২ কাপ, গাজর কুচি সিকি কাপ, ডিম ২টি, চিকেন কিউব ২টি, পেঁয়াজ কুচি ১ টেবিল-চামচ, সয়াবিন তেল বা মাখন ২ টেবিল-চামচ, লেবুর রস ১ টেবিল-চামচ, সাদা গোলমরিচ গুঁড়া ১ চা-চামচ, সিজলিং সস ১ টেবিল-চামচ, সয়াসস ১ চা-চামচ, কর্নফ্লাওয়ার ২ টেবিল-চামচ, পানি ১২ কাপ, লবণ স্বাদমতো, স্বাদলবণ আধা চা-চামচ, চিনি ১ চা-চামচ, কাঁচামরিচ ২টি, আদা কুচি ১ টেবিল-চামচ, ক্রিম আধা কাপ।
প্রস্তুত প্রণালি:
মাখন গরম করে পেঁয়াজ ভেজে আদা, বাঁধাকপি ও গাজর দিয়ে কিছুক্ষণ নাড়াচাড়া করে পানি দিতে হবে। ফুটে উঠলে চিকেন কিউব, স্বাদলবণ, গোলমরিচ গুঁড়া, সয়াসস, সিজলিং সস দিয়ে ফোটাতে হবে। আধা কাপ কুসুম গরম পানিতে কর্নফ্লাওয়ার গুলিয়ে দিতে হবে। স্যুপের স্বাদ বুঝে লবণ ও চিনি দিতে হবে। ডিম ফেটিয়ে ওপর থেকে আস্তে আস্তে স্যুপে ঢালতে হবে। লেবুর রস ও অর্ধেক ক্রিম দিয়ে নামাতে হবে। পরিবেশনের সময় গরম স্যুপের ওপর বাকি ক্রিম দিয়ে সাজিয়ে পরিবেশন করতে হবে।

বৃহস্পতিবার, ২ ডিসেম্বর, ২০১০

মাংস সবজি।

উপকরণ:
ছোট করে কাটা গরুর মাংস ৫০০ গ্রাম। পছন্দমতো শীতের সব সবজি মিলিয়ে ৫০০ গ্রাম। আদা, রসুন ও জিরাবাটা ১ টেবিল-চামচ করে। পেঁয়াজবাটা ৩ টেবিল-চামচ। হলুদ, ধনিয়া ও মরিচের গুঁড়া ১ চা-চামচ করে। এলাচ, দারচিনি ও লবঙ্গ ২-৩টি করে। তেজপাতা ৩টি। লবণ ও কাঁচা মরিচ স্বাদমতো। সিরকা ও চিনি ১ চা-চামচ করে। তেল আধা কাপ, কুচানো রসুন ১ চা-চামচ, কুচানো পেঁয়াজ ১ কাপ, শুকনা মরিচ ১টি। ধনেপাতা কুচি স্বাদমতো। টমেটো ২টি।
প্রণালি:
মাংস সব বাটা ও গুঁড়া মসলা দিয়ে সেদ্ধ হওয়া পর্যন্ত রান্না করতে হবে। সিরকা, চিনি, এলাচ, লবঙ্গ, দারচিনি ও ১টি টমেটো দিয়ে আরও একটু রান্না করে সব সবজি দিয়ে ভালোভাবে নেড়ে আঁচ কমিয়ে ঢেকে দিতে হবে। ১০ মিনিট পর অন্য হাঁড়িতে তেল গরম করে রসুন লাল করে ভাজতে হবে। এতে পেঁয়াজ দিয়ে ভাজা হলে শুকনা মরিচ তেরছাভাবে কেটে ভেজে সবজি ঢেলে দিতে হবে। এর ওপরে বাকি টমেটো, কাঁচা মরিচ ও ধনেপাতা ছড়িয়ে পাঁচ-ছয় মিনিট দমে রাখতে হবে।

বুধবার, ১ ডিসেম্বর, ২০১০

আস্ত ফুলকপির মাখন রোস্ট।

উপকরণ:
মাঝারি সাইজের আস্ত ফুলকপি ১টি আদা, রসুন ও পেঁয়াজবাটা ১ চা-চামচ করে কাজু বাদামবাটা ২ টেবিল-চামচ, জায়ফল ও জয়ত্রী গুঁড়া আধা চা-চামচ, কাঁচা মরিচ, ধনেপাতা ও পুদিনাপাতা একসঙ্গে বাটা ১ টেবিল-চামচ টমেটো সস ১ টেবিল-চামচ, মাখন ১০০ গ্রাম, পানি ২ কাপ, ঘি ২ টেবিল-চামচ, ঘন দুধ ২ টেবিল-চামচ, কাজু বাদাম ও কিশমিশ সাজানোর জন্য, লবণ স্বাদমতো
প্রস্তুত প্রণালি:
ফুলকপি বেছে ২ কাপ পানিতে লবণ, সব মসলা এবং একটু সস দিয়ে সেদ্ধ দিতে হবে এমনভাবে নামাতে হবে যেন ভেঙে না যায় এবার অর্ধেক মাখন ও ঘি গরম করে সব মসলা, সস ও দুধ দিয়ে রান্না করে একটা বেকিং ট্রেতে ফুলকপি বসিয়ে ১০০ ডিগ্রি তাপমাত্রায় ৫-৭ মিনিট বেক করতে হবে নামিয়ে ওপরে বাকি ঘি ও মাখন দিয়ে আরও ১ মিনিট রাখতে হবে এবার ওপরে বাদাম ও কিশমিশ দিয়ে পরিবেশন করতে হবে
Related Posts Plugin for WordPress, Blogger...